সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
   কামরূপ কামাখ্যার রহস্যেভরা আখ্যানের কথা শুনেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। এই উপমহাদেশ তো বটেই সমগ্র বিশ্বে কামরূপ কামাখ্যার আশ্চর্যে ভরা আখ্যানের আলাদা কদর রয়েছে। কামরূপ কামাখ্যাকে বলা হয় জাদুটোনা, তন্ত্র-মন্ত্রের দেশ। কামাখ্যা মন্দির হল ভারতের আসাম রাজ্যের গুয়াহাটি শহরের পশ্চিমাংশে নীলাচল পর্বতে অবস্থিত হিন্দু দেবী কামাখ্যার একটি মন্দির। এটি ৫১ সতীপীঠের অন্যতম। এই মন্দির চত্বরে দশমহাবিদ্যার মন্দিরও আছে। এই মন্দিরগুলোতে দশমহাবিদ্যা অর্থাৎ ভুবনেশ্বরী, বগলামুখী, বগলামুখী, ছিন্নমস্তা, ত্রিপুরাসুন্দরী, তারা, কালী, ভৈরবী, ধূমাবতী, মাতঙ্গী ও কমলা– এই দশ দেবীর মন্দিরও রয়েছে। এর মধ্যে ত্রিপুরাসুন্দরী, মাতঙ্গী ও কমলা প্রধান মন্দিরে পূজিত হন। অন্যান্য দেবীদের জন্য পৃথক মন্দির আছে। হিন্দুদের, বিশেষত তন্ত্রসাধকদের কাছে এই মন্দির একটি পবিত্র তীর্থ। কামাখ্যা মন্দিরে চারটি কক্ষ আছে, গর্ভগৃহ ও তিনটি মণ্ডপ (যেগুলোর স্থানীয় নাম চলন্ত, পঞ্চরত্ন ও নাটমন্দির)। গর্ভগৃহটি পঞ্চরথ স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। অন্যগুলোর স্থাপত্য তেজপুরের সূর্যমন্দিরের সমতুল্য। এগুলোতে খাজুরাহো বা অন্যান্য

বাংলার ব্রিটিশ ঐতিহাসিক

কার্ল হ্যামারগ্রেন নামে এক সুইডিশ সাহেবের কথা জানেন রবীন্দ্রসাহিত্যের পাঠক। এ দেশকে ভালবেসে, এ দেশের তরুণদের জন্য লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার কাজে তিনি অক্লান্ত ছিলেন আমৃত্যু। ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে গভীর যোগ ছিল তাঁর। হ্যামারগ্রেনের অকালমৃত্যু ১২৫ বছর আগে (১৩০১ বঙ্গাব্দ) জন্ম দেবে ‘অনধিকার প্রবেশ’ আর ‘বিদেশীয় অতিথি এবং দেশীয় আতিথ্য’ নামক রচনা। ব্যবধান প্রায় ৭৮ বছরের। রবীন্দ্র-অনুষঙ্গে জুড়ে যাবেন আর এক সাহেব। এ দেশকে ভালবেসে পরম মমতায় বাংলার মন্দিরশিল্পের হারানো গৌরব উদ্ধারে যিনি প্রাণান্ত প্রয়াস করবেন। ডেভিড জন ম্যাককাচ্চন। ছিপছিপে চেহারা। স্মিত হাসি। কাঁধে ছোট একটা ব্যাগ আর গলায় ক্যামেরা। ও পার-এ পার বাংলা জুড়ে যিনি ছুটছেন পুরনো মন্দিরের খোঁজে। চিনছেন এবং চেনাচ্ছেন সে সব মন্দিরের গঠনরীতির স্বাতন্ত্র্য। গত শতাব্দীর ষাটের দশক জুড়ে বাংলা চিনত এমন এক সাহেবকে। মন্দিরের টানে যিনি মাইলের পর মাইল মেঠো পথ পাড়ি দিচ্ছেন অক্লেশে। তথ্য জানতে যিনি গভীর আগ্রহে শুনছেন গ্রামের সাধারণতম মানুষটির কথাও। ১৯৩০-এর ১২ অগস্ট ইংল্যান্ডের কভেন্ট্রিতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম ডেভিডের। স্কুল শিক্ষা শেষে বাধ্যতামূলক সেনা

বাংলার ইতিহাস

                               ‘বাংলা’ শব্দটির সঙ্গে একবার সপ্তমী, আর একবার ষষ্ঠী বিভক্তির হেরফের ঘটিয়ে ‘বাংলা’ কথাটি একাধারে একটি ভাষা এবং একটি ভূখণ্ডের অর্থবহ হয়ে যায়। এর ভিতর দিয়ে বাংলা ভাষা, বাংলা নামক এলাকা, ওই ভাষাটির ব্যবহারকারী হিসেবে বাঙালির পরিচিতি খুঁজে নেওয়া যায়। বিষয়টি আপাতদৃষ্টিতে সরল এবং নিরীহ মনে হলেও তার ভিতরে পরতে পরতে জড়িয়ে আছে জটিলতা। সেই জটিলতা বুঝতে গেলে ইতিহাসের ভিতরে ঢুকতে হয়। ভাষা হিসেবে বাংলার প্রাচীনত্ব মেরেকেটে খ্রিস্টীয় দশম-একাদশ শতকের আগে নিয়ে যাওয়া কঠিন। এই সময়ে বাংলা বলে কোনও এলাকা নেই। অথচ ইতিহাসবিদরা হামেশাই বাংলার ইতিহাস আলোচনা করেন। ১৯৪৭-এর ১৫ অগস্টের আগে বাংলা বলতে এখনকার পশ্চিমবঙ্গ এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের এলাকা মিলিয়ে একটি অঞ্চল ছিল। এই ভূখণ্ডটি আয়তনে এখনকার ফ্রান্সের চেয়ে বড়। ব্রিটিশ আমলের ‘বাংলা’ নামক প্রদেশটির উদ্ভব মুঘলকালীন বাংলা সুবা থেকে। তার আগেও সুলতানি শাসনের সময় এই ভূখণ্ডটির ঐতিহাসিক পরিচিতি চতুর্দশ শতকের আগে নিয়ে যাওয়া মুশকিল। অথচ ‘বাংলা’ (ইংরেজি ‘বেঙ্গল’, অন্যান্য ইউরোপীয় ভাষায় ‘বেঙ্গালা’) শব্দটির উৎপত্তি ‘বঙ্গাল’ থেকে। ‘বঙ
রতি আমি নিজেকে খুঁজি নিজের মধ্যে জলে হাবুডুবূ সাঁতার খেলে আয়নায় মুখ রাখি  দেখি রংবেরঙের জলছবি... মায়ের সন্ধ্যা প্রদীপে মুখ দেখি বড় আলোবাতিতে আলোস্নান সেরে আলো বন্যার মধ্যে জন্মান্ধ চোখে হোঁচট খাই বারংবার... খুঁজে ফিরি পথে পথে...   নাম:- সায়ন দাস   ইমেল:- sayandas2159@gmail.com ওয়েব:- sayan912.blogspot.com ফোন:- ৯৬৫৭০৫০১২৫

অমৃতস্য কণ্যা

  অমৃতস্য কণ্যাঃ        "শৃণ্বণ্তত বিশ্বে অমৃতস্য পুত্রাঃ" ঋগবেদের এ মহান সূত্রটির অর্থ বিশ্বের সমুদয় নর-নারী ও জীব অমৃতের সন্তান। সেই মহা তেজময় অমৃৎময় 'ব্রক্ষ্ম', যার সৃষ্টি এই জীবজগৎ। জীবের আবির্ভাব এই ব্রক্ষ্মচক্রে, তিরোধান ও একই চক্রে। ভারতীয় ঋষিদের অপর এক বিস্ময়কর মহান ভাবনার প্রতিফলন ঘটেছিল, তা হল 'বসু ধৈব কুটুম্বকম। অর্থাৎ এ বিশ্বের সবাই আত্মীয়ে বা কুটুম্ব। প্রাচীন ভারতের এ মহান মানবিক ভাবনার সঙ্গে বিশ্বের করি না। প্রাচীন মহান আর্য সভ্যতার সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও ধর্মের মহৎ ভাব, পৃথিবীর সব প্রান্তের মানুষের সঙ্গে মৈত্রী বন্ধন ও মূল্যবোধের উৎকর্ষ ইত্যাদির কারনে এ পূর্ণভূমি পৌছেছিল খ্যাতির চূড়ায়। তৎকালীন সমাজ ব‍্যবস্থায়  নারী পুরুষের সহাবস্থান ছিল অপরিহার্য। ভুমিকাছিল তুল্য মূলল্য।। আর তাই এ মহান আর্য সভ্যতা গড়ে উঠেছিল নিজস্ব ধারায়, বাঁধাহীন গতিতে। সুবিশাল সিন্ধু সভ্যতার  পটভূমিকায় সমাজ জীবনর অনেক ক্ষেত্রে নারীর সহযোগ ছিল অনস্বীকার্য। এ প্রসঙ্গে প্রখ্যাত ফরাসী লেখক আঁদ্রে মেরোয়ার জারেজের উক্তি অনুযায়ী --- " The real point is no civilization is possi

পাথরের অপূর্ব ভাস্কর্যের সঙ্গী ঘুটগোড়িয়ার লস্কর-বাঁধের মন্দির

(ঐতিঃ)সায়ন দাস বাংলার প্রাচীন মন্দিরগুলি শুধু দেবস্থানই নয়, সেগুলি এক-একটি ইতিহাস, পুরাতত্ত্ব, সমাজতত্ত্ব, লোকশ্রুতির সমন্বয় কেন্দ্র। দেবত্বকে নির্ভর করেই তৈরী হয় মন্দির, কিন্তু তার পারিপার্শ্বিক উক্ত গুণগুলিতেই মন্দির হয় কালজয়ী। তাই কোন বিগ্রহ না থাকলেও বিষ্ণুপুরের শ্যামরায় বা কৃষ্ণরায় (জোড়বাংলা) মন্দিরের দিকে তাকালে যে কোন মানুষ মোহাবিষ্ট হতে বাধ্য। আজ তেমনই এক পাথরের তৈরী মন্দিরের কথা বলব। দেবতা যেখান থেকে বহুযুগ আগেই অপসৃত, তবু তার ভাস্কর্যে মুগ্ধ হয় মন, জনশ্রুতি বলে যায় কিছু ঘটিত বা অঘটিত ঘটনা। বাংলায় পাথরের তৈরী মন্দিরের সংখ্যা নেহাতই অল্প। বিশেষত মধ্যযুগে পাথরের মন্দির নির্মাণের সিংহভাগ কৃতিত্বই যায় মল্লরাজাদের ভাগে। বিষ্ণুপুর নগরীতে মল্লপরিবার যে সমস্ত মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, কয়েকটি ব্যতীত বেশিরভাগই সব পাথরের। শুধু তাই নয়, বিষ্ণুপুরের বাইরে যেখানে-যেখানে মল্লরাজারা মন্দিরস্থাপন করেছেন, সেগুলিও পাথরের নির্মাণ। বাঁকুড়ায় পাথরের মন্দিরগুলির বেশিরভাগেরই উপাদান হল ল্যাটেরাইট পাথর। সুতরাং এই অমসৃণ পাথরে টেরাকোটার মত নিখুঁত সুক্ষ্ম কারুকার্য করা সম্ভব হয় নি। সেই খুঁত ঢাকত

সূর্য থেকে পৃথিবীতে গড় দূরত্ব

    "  যুগ সহস্র যোজন পর ভাণু।                  লীল্যো তাই মধুর ফল জানু।।" এই যুক্তিটির যথাযথ ব্যাখ্যা হলো- 'যুগ' শব্দটির অর্থ 'এক যুগ' অর্থাৎ বারো বছর, সহস্র কথার অর্থ হাজার, আর যোজন শব্দটির অর্থ অষ্ট মাইল। অর্থাৎ       যুগ × সহস্র × যোজন       ১২০০০ × ১০০০ × ৮       = ৯৬০০০০০ মাইল ১ মাইল= ১.৬ কিলোমিটার = ৯৬০০০০০ × ১.৬ কিমি = ১৫৩৬,০০০,০০০,০০ কিমি। মধুর ফল বলতে হণুমান চালিসায় সূর্যকে বুঝিয়েছে। হনুমান শৈশবে ক্ষুধার্তে সূর্যকে লাল ফল বা মধুর ফল ভেবে খেতে গিয়েছিল। হনুমান সত্যই খেতে গিয়েছিল নাকি, তাহা বলছিনা। তবে এই শ্লোকের মাধ্যমে সূর্যের থেকে পৃথিবীর যে গড় দূরত্ব হনুমান চালিশায় বলা হয়েছে, তাহা পুঙ্খানুভাবে সত্য। এটি নাসা প্রমাণ করেছেন। এটি প্রকৃত সূর্যের গড় দূরত্ব। এটা আশ্চর্যজনক ভাবে অর্থবহ এবং সত্য।
 ভারতের স্বর্ণখচিত কোরাণ শরীফ উদ্ধার                                                      ভারতের মাহিশুরে স্বর্ণখচিত একটি কোরানের সন্ধান মিলেছে। পবিত্র এই  কোরান টি সম্রাট আকবরের আমলে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সম্প্রতি একদল বিক্রেতার কাছে থেকে প্রায় পাঁচ শ বছর আগে এই গ্রন্থ টি উদ্ধার করা হয়েছে। এই কোরান টি উদ্ধার করেছেন মহীশূরের পুলিশ। গ্রন্থটির মধ্যে ছয় শত চারটি পাতা রয়েছে। মহীশূরের পুলিশ অভিনব কর বলেন যে; একটি দল এই গ্রন্থ টি পাঁচ কোটি টাকার দরে বিক্রির চেষ্টা করছিল। এর সঙ্গে দশ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দলটির প্রধান ছিলেন সনাথ নামক ব্যক্তি।                                                       ভারতে প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ অধ্যাপক শেখ আলী বলেন, এই গ্রন্থটি তুর্কির জাদুঘরে সংরক্ষিত কোরানের প্রাচীন কপি টির চাইতে বেশি পুরনো। তার মতে ১০৫০-১৬০৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এটি লেখা হয়েছিল।                                  সূত্র:- "The Siyajat daily" হজরত মহম্মদ (সাঃ) থেকে হজরত মহম্মদ (আঃ) পর্যন্ত পূর্বপুরুষ গণের তালিকাঃ - (পুত্র - পিতা)                   হজরত মহম্মদ মোস্তফা            

Santragachi rashnari historical place

  সাঁতরাগাছির রাধাকৃষ্ণ মন্দির  হাওড়া সাঁতরাগাছি র চক্রবেরিয়া অঞ্চলে মহেন্দ্র ভট্টাচার্য রোডের প্রোথনাথ ঘোষের ২৬৭টি মন্দির,ছিল, যা আজ বিলুপ্ত। প্রোথ নাথ ঘোষদেরই আদি ভিটেতেই।যা স্থানীয়রা এই বাড়িটিকে রাসবাড়ি বলে। মন্দিরটি মূলত একটি নাট মন্দির সহ একটি রাধাকৃষ্ণ র ঘর। ভগবান কৃষ্ণর মুর্তিটি কষ্টিপাথরের ও রাধা মূর্তিটি অষ্টধাতুর দ্বারা নির্মিত।মন্দিরের পাশেই একটি তুলসীমঞ্চ রয়েছে। এছাড়া পাশেই সুন্দর একটি দুতলা রাসমঞ্চ রয়েছে। রাস উৎসব এখানকার বড় উৎসব। সবচেয়ে আকর্ষন হলো চারদিন ব্যাপি পুতুল নাচ,যা সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া অন্যান্য উৎসবগুলি হলো  স্নানযাত্রা, রথুৎসব, ঝুলনযাত্রা, জন্মাষ্টমী, অনাকুট ও দোলযাত্রা। জন্মাষ্টমীর দিন সন্ধ্যায় পালা গানও হয়।এই দিনে চারবার ভগবান রাধাকৃষ্ণ কে খেতে দেয়।যা ভোরবেলায় সন্ধ্যা আরতির সময় মাখন ও সাদা শিলা (মুড়ি), দুপুরে ভাত, ডাল, ভাজা, তরকারি। এছাড়া চল ভিত্তিক পুডিংও দেওয়া হয়। সন্ধ্যায় লুচি, সুজি এবং রাতে সাড়ে আটটায় দূধ দেয়। এখানে একটি নহবতখানা ছিল, যা আজ বিলুপ্ত। আজ থেকে দু- তিন মাস আগে ভেঙে ফেলা হয়েছে। আমার কাছে তার একটি ইট রয়েছে।

Krishna Igor sahitya sova

                                                           কৃষ্ণনগরের সাহিত্য সভা বাংলার মুসমানদের যুগের শেষের দিকে কৃষ্ণনগরের যুগ শুরু। এর প্রাচীন নাম ছিল "রেউই"। রাজা রাঘব মাটিয়ারি থেকে রেউই গ্রামে রাজধানী স্থানান্তরিত করেন। রাজা রাঘবের পুত্র রাজা রুদ্র রায়ের (খ্রি:-১৬৮৩-১৬৯৪) সময় থেকে কৃষ্ণনগরের উন্নতির ইতিহাস শুরু। রাজা রুদ্র রায় রেউই নাম পরিবর্তন করে "কৃষ্ণনগর" নাম রাখেন (১৬৮৯ খ্রি:)। রাজা রুদ্র রায়ের সময়ে প্রচুর গোপ বাস করত। তারা সকলেই ভগবান শ্রী কৃষ্ণের উপাসক ছিল। রাজা রুদ্র রায় সে কারণে কৃষ্ণনগর নামকরণ করেছিলেন। রাজা রুদ্র রায়ের মৃত্যুর পর রামজীবন রাজা হয়। রাজা রামজীবন এর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র রঘুরাম ও তাঁর পুত্র কৃষ্ণচন্দ্র রাজা (খ্রি:-১৭২৮)হন। তাঁর রাজত্বকালে (১৭২৮-১৭৮২খ্রি:) কৃষ্ণনগরের প্রকৃত উন্নতি ঘটে। তাঁর গৌরবময় চরম শিখরে উন্নতি হয়, যা বাংলার গৌরবের বিষয় হয়ে দাড়ায়। তৎকালীন বঙ্গদেশে যে কয়েকটি বিখ্যাত রাজসভাছিল তাঁর মধ্যে কৃষ্ণনগর রাজসভা অন্যতম। রাজবাড়ীর বিষ্ণুমহলে রাজসভা বসত। এখন সে ঘর দেখলে কিছুই বোঝা যায় না। কেননা প্রচুর সংস্কারের ফলে
Ghfxv hyjhf hhgbffb