সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
পণপ্রথা যা সামাজিক ব্যাধি "                                               "যাব না বাসরকক্ষে বধূবেশে বাজায়ে কিঙ্কিণী —                                                       আমারে প্রেমের বীর্যে করো অশঙ্কিনী।                                                              বীরহস্তে বরমাল্য লব একদিন"                                                                                                                   -- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বধূজীবনের প্রতি কেন নারীর এই অনাসক্তি? কেন তার হৃদয়মথিত এই অভিমান? যে নারী গৃহের সৌন্দর্য ও শান্তির চির উৎস, কেন সেই নারীর জীবনে নেমে আসে অকাল মৃত্যুর অভিশাপ? কেন নারী পরিণত হয় বিবিকিনির সহজপণ্যে? পণপ্রথাই হল হৃদয়হীন সমাজের সেই নির্লজ্জ নারী নিপীড়নের অন্যতম হাতিয়ার। এই নির্মম প্রথার পাষান ফলকে লেখা আছে কত নারীর করুন কাহিনি। অন্ধসমাজ  অনুশাসনের গায়ে আজও শোনা যায় অশ্রুময়ী নারীর দীর্ঘশ্বাস। শোনা যায় কত বুক চাপা করুন কান্না। সেখানে আজও জ্বলছে নিরুপমার চিতা। সেই চিতায় আজও পুরছে কত নারী। কত নারীর স্বপ্ন বিলীন হচ্ছে।

তোকে ভালবাসি

তোকে ভালবাসি এখন মনে পড়ছে সেই তোর হাসি মাখা মিষ্টি মুখ  অপেক্ষায় আছি তোর উদ্যম মুখে সেই মন মাতানো সুখ। এখন মনে পড়ছে তোর সেই তোর হাসি মুখ নীল জামার ছবিটায়, এখন খুঁজছি তোর অবচেতন মনের সেই বার্তা- এখন ভাবছি তোর সেই বার্তার মধ্যে কথা। তোর চুপ থাকায়, স্মৃতিগুলো পাগল করে দেয়। এখন দেখছি ফুলে ফুলে প্রজাপ্রতির মত দেখি তোর চলাফেরা, ভ্রমর হয়ে মন তোর খুঁজছি দিশেহারা। এখন ভাবছি তোর ফিরি কালো কেশির মিষ্টি চোখের ভাষা। এখন স্বপ্নে আমার ঘরে তোর যাওয়া আসা। তোর হাসি মুখ আমায় বোঝায় না, নিশ্চুপ থাকা- বোঝাতে চাইছি মনকে, তবু মন বুঝছে না, তোর নিশ্চুপ থাকা। তাই নীরবে ঝরে অশ্রু মানে না কোন বাঁধা। এখন হন্য  হয়ে বসে আছি তোর বার্তার অপেক্ষায়। হয়তো। হঠাৎ নিভে যাবে, হঠাৎ জ্বলে উঠা প্রেমের রঙ্গিন বাতি। হবেই বা না কেন, আমি আজও বলতে পারিনি যে- আমি শুধু তোকে ই ভালবাসি। কি করি ভালবাসি বললে, যদি না থাক, সেও বলতে পারছি না যে... এখন উল্টিয়ে দেখছি ক্ষুদ্র জীবনের সব গুলোপাতা স্মৃতি, হয়তো সারাজীবন না বলা স্মৃতিই ভেবে যেতে হবে। তোকে নিয়ে লেখা হয়ে গেল শত কবিতা। এখনও তোকে নিয়ে লিখছি যত আধো মরা